বিভিন্ন গণস্বাস্থ্য অধিদপ্তরের বরাত দিয়ে প্রচারিত এই বুলেটিন বানোয়াট।
করোনাভাইরাস সম্পর্কিত এই ‘বিশেষ হেলথ বুলেটিন’-এর তথ্য কতটা সঠিক?

'যাচাই' অনলাইনে চলমান বিভিন্ন সংবাদ ও তথ্যের সত্যতা তুলে ধরে। আমাদের দৃষ্টিগোচর হয়েছে এমন গুজব এর সত্যতা এখানে তুলে ধরা হয়েছে। আমাদের কোনো গুজবের ব্যাপারে অবগত করতে চাইলে যোগাযোগ করুন আমাদের ইমেল কিংবা সোশ্যাল মিডিয়া একাউন্টের মাধ্যমে।
বিভিন্ন গণস্বাস্থ্য অধিদপ্তরের বরাত দিয়ে প্রচারিত এই বুলেটিন বানোয়াট।
সংবাদটিতে উল্লেখিত দরজা ভাঙ্গার ঘটনাটি সত্য না। এছাড়াও সম্পূর্ণ সংবাদে রিপোর্টারের উড়োজাহাজের কার্যপদ্ধতি সম্বন্ধে অজ্ঞতা সুস্পষ্ট এবং অনেক তথ্য কল্পনাপ্রসূত।
আইআরআই কর্তৃক এমন একটি জরিপ প্রকাশের সত্যতা পাওয়া গিয়েছে, তবে বাসস কর্তৃক প্রদত্ত ব্যাখ্যা সঠিক নয়।
এটি মূলত ২০১২ সালের জানুয়ারি মাসে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রলীগের দুই পক্ষের সংঘর্ষ চলাকালীন ছবি।
আগস্ট ৪ তারিখে ধানমন্ডিতে সাধারণ ছাত্রছাত্রীদের উপর সন্ত্রাসী হামলার ঘটনাকে নিতান্ত গুজব হিসেবে প্রমাণ করতে ও এই থেকে রাজনৈতিক ফায়দা নিতে, কিছু সঙ্ঘবদ্ধ গোষ্ঠী বানোয়াট ছবি প্রচার করছে। এসব ছবি ভাইরাল হওয়ার ফলে এই হামলার ঘটনাটি বিশ্বাসযোগ্যতা হারাচ্ছে। তাই যে কোন ছবি ও তথ্য শেয়ারের আগে সতর্ক থাকুন।
বাংলাদেশী একটি বেনামী পত্রিকা এই গুজবের প্রচার শুরু করলেও নির্ভরযোগ্য সূত্রমতে ২০১৭ সালের পরিসংখ্যানে ভারতের রেমিটেন্সের উৎস হিসেবে বাংলাদেশের অবস্থান ২৫তম।
এই ভিডিওটি এপ্রিল ফুল দিবস উপলক্ষ্যে বানানো এবং এমন দাবী সম্পূর্ন বানোয়াট। ফেসবুক ব্যবহারে ফি আরোপের ব্যাপারটি স্রেফ গুজব। বন্ধুদের ইনবক্স করে ম্যাসেজ পাঠিয়ে একাউন্ট এক্টিভ প্রমাণ করাও নিতান্ত বোকামি।
এমন কোন সিদ্ধান্ত গ্রহণের খবর তুরস্কের সরকার থেকে দেওয়া হয়নি। এমন একটি অভিভাবন ‘ইয়েনি সাফাক’ নামক তুর্কি পত্রিকার সম্পাদকীয়তে প্রকাশ করা হয় মাত্র।
তাই এই জরিপ আন্তর্জাতিক গণমত তো দূরের কথা, জাতীয় গণমতকেও প্রতিনিধিত্ব করে না। এই জরিপ ও জরিপ পদ্ধতির দুর্বলতা ব্যবহার করে, সম্পূর্ণ রাজনৈতিক স্বার্থে, সাধারণ মানুষকে বিভ্রান্ত করার প্রচেষ্টা চালানো হয়েছে মাত্র।
এটি নিতান্তই গুজব এবং এই ফিচার দ্বারা একাউন্টের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা যায় না।
প্রথমবার একটি দেশ যোগ্যতার সূচকগুলো উত্তীর্ণ করলে, তিন বছর পরের ত্রি-বার্ষিকী রিভিউতেও পুনরায় উত্তীর্ণ হতে হবে। বাংলাদেশ শুধু প্রথম ধাপ পার করেছে মাত্র।
দ্য স্টাটিসটিক্স ইন্টারন্যাশনাল নামক কথিত গবেষণা প্রতিষ্ঠানটি একটি অস্তিত্বহীন কাল্পনিক সংস্থা। এমন কোন গবেষণা বা জরিপের প্রমাণ কোথাও পাওয়া যায়নি।