একটি চকলেটে প্লাস্টিক পাওয়া যাওয়ায় ২০১৬ সালে মার্স কোম্পানি প্রায় ৫৬ দেশ থেকে নির্দিষ্ট সময়ে উৎপাদিত কিছু চকলেট উঠিয়ে নেয়। তবে ক্যান্সার রোগের কারণ হিসেবে এই চকলেটটির উৎপাদন বন্ধ করার কোন সংবাদ পাওয়া যায়নি।
এই সংক্রান্ত কোন খবর বিবিসি, স্কাই নিউজ বা কোন দেশের পুলিশ দ্বারা প্রচারিত হয় নি। খাদ্য কিংবা পানীয়র মাধ্যমে এইচআইভি ভাইরাসের সংক্রামণ ঘটে না।
২০১৭ সালে ছিলো বিভিন্ন ইস্যুতে মুখরিত একটি বছর। তাই সুযোগসন্ধানী গুজব প্রচারকারীদের জন্য বছরটি ছিলো তাৎপর্যপূর্ন। রোহিঙ্গা বিতর্ক, ব্লু হোয়েল, নকল ডিম, নোবেল বিজয় ইত্যাদি বিষয়গুলোসহ বছরের সবচেয়ে ভাইরাল গুজব নিয়ে আমাদের এই লেখা।
ইলেক্ট্রোলাইসিস পদ্ধতিতে পানির বিশুদ্ধতা নির্ণয় করা যায় না।
অজগরের মাংস খাবার হোটেলে বিক্রয় করার সময় অপরাধীদের গ্রেফতার করার ঘটনাটি সত্য নয়।
এই ভিডিওগুলোতে দেখানো পদ্ধতিটিতে কেবল প্রাণ বা রাঁধুনি না, বরং যে কোন ভোজ্য সরিষার তেল উত্তপ্ত করা হলে সেটির ক্ষেত্রেও একই ফলাফল পরিলক্ষিত হবে।
মিন্ট জাতীয় ক্যান্ডি ও সোডাজাতীয় সফট ড্রিঙ্কস একসাথে বা আগে-পরে খেলে মারা যাওয়ার কোন সম্ভাবনা নেই।
এই কোডগুলো থাকলেই নির্দেশ করে না যে পণ্যে শূকরের মাংস কিংবা চর্বি ব্যবহার করা হয়েছে।
বাংলাদেশে লোকমুখে প্রচারিত এই ধারনাটি সম্পূর্ণ কুসংস্কার।
প্যারাসিটামলে ‘ম্যাচাপু’ ভাইরাস পাওয়া যাওয়ার এই ঘটনাগুলো অসত্য।
বহুল প্রচারিত ‘প্লাস্টিক’ ডিমের এই ঘটনাগুলো ভিত্তিহীন।
একই ছবি ও লেখাসম্বলিত ভাইরাল পোস্টগুলো ছাড়া এমন কোন সংবাদের ভিত্তি পাওয়া যায় নি।
