২০১৭ সালে ছিলো বিভিন্ন ইস্যুতে মুখরিত একটি বছর। তাই সুযোগসন্ধানী গুজব প্রচারকারীদের জন্য বছরটি ছিলো তাৎপর্যপূর্ন। রোহিঙ্গা বিতর্ক, ব্লু হোয়েল, নকল ডিম, নোবেল বিজয় ইত্যাদি বিষয়গুলোসহ বছরের সবচেয়ে ভাইরাল গুজব নিয়ে আমাদের এই লেখা।
ছবিতে প্রদর্শিত দুষ্কৃতিকারীরা পরিচয়ে রোহিঙ্গা মুসলিম নন এমন প্রমাণ পেয়েছে বিভিন্ন গণমাধ্যমের সাংবাদিকরা।
এমন অনুদানের সংবাদ নির্ভরযোগ্য কোন সংবাদ মাধ্যমে পাওয়া যায় না।
নিজের দেশকে নিয়ে নেতিবাচক চিন্তা করা আর অপর দেশের প্রতি নতজানু মানসিকতা প্রদর্শন আমাদের স্বাভাবিক চর্চা হয়ে যাচ্ছে। সাম্প্রতিক সময় রোহিঙ্গা বিষয়ে বিভিন্ন দেশের উদারতাকে তাৎপর্যপূর্ণভাবে তুলে ধরা হলেও বাংলাদেশের ভূমিকা থাকছে অকথিত। এই নিয়ে লিখেছে ঢাকা থেকে ‘শারমিন লুয়াফ’।
জাতীয় সংকটকালে অনলাইনে বিভিন্ন মাধ্যম থেকে বিদ্বেষমূলক বার্তার মাধ্যমে সংঘাত ও হানাহানির দিকে জনসাধারণকে উসকিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করা হয়। এই বিষয় আলোকপাত করেছেন ঢাকা থেকে ‘লতিফুর রহমান’।
রোহিঙ্গা প্রসঙ্গে প্রচারিত তুরস্কের সামরিক আক্রমণের দাবীগুলো সত্য নয়।
এমন হুশিয়ারি তুরস্ক থেকে দেওয়া হয় নি এবং সম্পূর্ণ বানোয়াট।
হিউম্যান রাইটস ওয়াচ গত ১০, ১৭, ১৮ নভেম্বর, ২০১৬ তারিখে মিয়ানমারের “মংদো” জেলার ৫টি গ্রামের স্যাটেলাইট ইমেজ পর্যবেক্ষণ করে ১৮ নভেম্বর একটি রিপোর্ট প্রকাশ করে। এই রিপোর্টে সর্বমোট ৮২০টি স্থাপনা/ঘর ধ্বংসের নিদর্শন চিহ্নিত করা হয়।
মিয়ানমার সরকার ও সেনাবাহিনীর অসহযোগিতার কারনে আন্তর্জাতিক সংবাদ সংস্থাগুলো রোহিঙ্গাদের উপর হামলার ছবি বা ভিডিও ফুটেজ সংগ্রহ করতে পারে না। এই দুষ্প্রাপ্যতার সুযোগ নিয়ে প্রচারিত কিছু ভুল ছবি এখানে তুলে ধরার চেষ্টা করা হলো।
